Skip to content

নতুন পাঁচ জাতের কলার উদ্ভাবন

    বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে কলা চাষ দীর্ঘদিন আগে শুরু হলেও উচ্চ ফলনশীল জাতের কলা চাষে এখনো ভারত বা থাইল্যান্ডের চেয়ে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। এ কারণে কলার চাহিদা পূরণে অন্য কিছু ফলের মতো বিদেশ থেকে কলাও আমদানি হয়। এর অন্যতম কারণ বাংলাদেশে প্রচলিত কলার ফলন কম, অধিক পচনশীল।

    দেশে অন্য ফল-ফলাদি নিয়ে বিস্তর গবেষণা হচ্ছে, কিন্তু কলার নতুন জাত উদ্ভাবনে গবেষণা কার্যক্রম এখনো সীমিত T এমতাবস্থায় এই সংকটের মধ্যে ফুল থেকে টিস্যু কালচার পদ্ধতি ব্যবহার করে পাঁচ ধরনের উন্নত কলার জাত উদ্ভাবন করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিভাগের শিক্ষক ড. আনোয়ার হোসেন।

    দীর্ঘ পাঁচ বছরের গবেষণায় উন্নত কলার জাত উদ্ভাবনে চমকপ্রদ সাফল্য পেয়েছেন তিনি। অধ্যাপক আনোয়ারের এই উদ্ভাবনে দেশে কলা চাষে বিপ্লব ঘটতে পারে। সম্প্রতি ড. আনোয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে তার উদ্ভাবিত কলার নতুন জাতের চারা প্রদর্শন করেন। চাষিদের মাঝে বিতরণও করেছেন ইতোমধ্যে। উদ্ভাবিত নতুন জাতের কলা অধিক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। উচ্চ ফলনশীল ও কম সময়ে ফলন পাওয়া যায়।

    সূত্র মতে, টিস্যু কালচার চারা লাগালে সনাতন পদ্ধতির চেয়ে ২ থেকে ৩ মাস আগে কলা সংগ্রহ করা যাবে।

    তথ্যসূত্র: কারেন্ট নিউজ/ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

    Click Here
    1
    Contact Us on Whatsapp
    Scan the code
    Hello,
    How can we help you?